কালোজিরার খাওয়ার নিয়ম ২০২৪
কালোজিরার উপকারিতা সম্পর্কে আমাদের বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন তোমরা কালোজিরা নিয়মিত সেবন করবে, কেননা একমাত্র কালোজিরাই রয়েছে মৃত্যু ব্যতীত সকল রোগের মহা ঔষধি গুন।
কালোজিরাই রয়েছে অনিদ্রা , চুল পড়া, মাথাব্যথ, মস্তিষ্ক শক্তি তথা স্মরণশক্তি বাড়ানো, মুখশ্রী ও সৌন্দর্য রক্ষা, অবসন্নতা দুর্বলতা, অলসতা ও নিষ্ক্রিয়তা খাবারের অরুচি সহ সকল প্রকার রোগের মহা ঔষধি গুনাগুন।
পেজ সূচিপত্রঃ কালোজিরার উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য ২০২৪
- কালোজিরার উপকারিতা
- কালোজিরার পুষ্টিগুণ
- কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম গুলো
- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে কালোজিরার উপকারিতা
- স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে কালোজিরার উপকারিতা
- চুল পড়া রোধ করতে কালোজিরা
- ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে কালোজিরার উপকারিতা
- মাথা ব্যথা কমায় কালোজিরা
- ত্বকের যত্নে কালোজিরার উপকারিতা
- রোগ প্রতিরোধে কালোজিরা উপকারিতা
- কিডনির সমস্যার সমাধান কালোজিরা
- চোখের সমস্যায় কালোজিরার ব্যবহার
- হাঁটু ও পিঠের ব্যথা নিরাময়ী কালোজিরা উপকারিতা
- বুকের দুধ বৃদ্ধি করতে কালোজিরার ব্যবহার
- উচ্চ রক্তচাপ কামায় কালোজিরা
- শেষ কথা
কালোজিরার উপকারিতা
কালোজিরা কে বলে বাংলায় কালোজিরা, কালিজিরা, কাল কেওড়া, কালনজি, রোমান ধনে, নিজেরা নামে ডাকা হয়ে থাকে। কালোজিরা কে আমরা যেই নামে ডাকে না কেন কালোজিরার কালো বীজের গুণগত মান, স্বাস্থ্য উপকারিতা অপারেশন অসাধারণ সর্বক্ষণ। কালোজিরা মানুষের কাছে অনেক উপকারী একটি ওষুধ হিসেবে পরিচিত। কালোজিরার ছোট ছোট কালো দানা গুলোর মাঝে মহান সৃষ্টিকর্তা এক বিশাল উপকারী গুণগত ক্ষমতা প্রদান করেছেন যা সত্যি বিষয় কর।
আদিকাল হতে শুরু করে আজ অবধি কালোজিরা মানুষের শরীরের নানান জটিল রোগের প্রতিরোধক ও পরিষেধক হিসেবে কাজ করছে কালোজিরার উপকারিতা শরীরের সুস্থতা রক্ষা করতে কালোজিরা আদিকাল হতে আর সবজি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা উপকারী ভূমিকা পালন করছে। বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক গবেষণা উঠে এসেছে যে কালোজিরাতে প্রায় সকল ধরনের রোগের প্রতিকার ও প্রতিরোধক গুণ পাওয়া যায়।
আরো পড়ুনঃ আলুর রসের উপকারিতা
কালোজিরার পুষ্টিগ আপনারা অনেকেই কালো জিরার পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন আজকে আমরা এই পর্বে কালোজিরার পুষ্টিগুণ সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবো। প্রায় শতাধিক পুষ্টি ও উপকারী উপাদানের ভরপুর কালোজিরা। নিয়মিত কালোজিরা খাদ্য হিসেবে খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুললে আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে ফলে সুস্বাস্থ্য রক্ষায় কালোজিরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এছাড়াও কালোজিরা ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ রয়েছে।
কালোজিরার পুষ্টিগুণ
১।প্রোটিন ২০৮ মাইক্রগ্রাম
৩।নিয়ে আসেন ভিটামিন বি ৩ ৫৭ মাইক্রগ্রাম
৪।ক্যালসিয়াম ১.৮৫ মাইক্রগ্রাম
৫।আইরন ১০৫ মাইক্রগ্রা
৭।কপার ১৮ মাইক্রগ্রাম
৮।জিংক ৬০ মাইক্রগ্রাম
৯।খোলাসেন ৬১০ আই ইউ
কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম গুলো
১। আমরা দুই ভাবে কালোজিরা খেয়ে থাকি। প্রথমত কালিজিরা দানা শুধু কাঁচা চিবিয়ে খায় আর দ্বিতীয়টি হল অন্য কোন কিছুর সাথে মিশিয়ে বা পিষিয়ে কালোজিরা খেয়ে থাকি। আবার বিভিন্নজন কালোজিরা মধু, রসুন, হলুদ, পুদিনা পাতা, তুলসী পাতা ইত্যাদির সাথে মিশিয়ে খায়। আর এইভাবে কালোজিরা খাওয়ার রয়েছে অনেক উপকারিতা।
২। কালোজিরা খাওয়ার অন্য আর একটা নিয়ম হলো কালোজিরা গুড়ো করে পেয়ারা পাতার রসের সাথে মিক্স করে খাওয়া। এলার্জি রোগী মানুষের জন্য কালোজিরা ও পেয়ারা পাতার রস অনেক উপকারী। এমনভাবেও কালোজিরা খাওয়া যেতে পারে
৩। আবার নিয়ম করে কালিজিরা তেলের সাথে এক কাপ পরিমাণ পুদিনার পাতা রস করে এবং কমলা লেবুর রস মিশিয়ে কালোজিরার মিশ্রণ করে খাওয়া যেতে পারে। এতে করে অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দূর হবে। এটা একটি নিয়ম কালোজিরা খাবর।
৪। মধু ও কালোজিরা মিশ্রিত করে খাওয়ার ও ও আর একটি নিয়ম রয়েছে। কালোজিরা মধুর সাথে মিশিয়ে খেলে সর্দি কাশি জ্বর অল্প হলেও নিরাময় হয়।
৫। তাছাড়া কালোজিরা তেল মধুর সাথে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে। প্রতিদিন কয়েকবার এই কালোজিরা ও মধু একসাথে খেলে শরীরের জন্য খুবই উপকারী।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের কালোজিরার উপকারিতা
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে কালোজিরা উপকারিতা।
আমাদের জীবন চলার পথে প্রতিনিয়ত নানান ধরনের কাজের চাপ ও ব্যস্ততার ফলে মানুষের ব্রেন শক্তি একঘেয়ে হয়ে পড়ে এবং একটা সময়ে কম বেশি সবকিছুই মানুষ বলতে শুরু করে বা স্মরণ রাখতে পারি না। এমন সমস্যার সমাধান করতে পারে কালোজিরা। কালোজিরা একটি অ্যান্টিবায়োটিক বা অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে কাজ করে। মানুষের মস্তিষ্কের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করার মাধ্যমে কালোজিরা সরণ শক্তি বাড়িয়ে তুলতে উপকারী ভূমিকা রাখে।
আরো পড়ুনঃ কুয়াশা ভেজা শীতের সকালে খেজুরের আহ কি শান্তি
চুল পড়া রোধ করতে কালোজিরা উপকারিতা
চুল পড়া এখনকার মানুষের একটি নিত্যদিনের সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। আবার চুল পড়া রোধে তৈরি হয়েছে নানান ধরনের উপায়ও। আর চুল পড়া রোধে সেগুলোর সবচেয়ে সহজ উপকারী সমাধান পাওয়া গেছে কালোজিরায়। সর্ব প্রথমে একটি মাঝারি আকারের লেবুর অর্ধেকটা কেটে লেবুর রস বের করে নিতে হবে, তারপর লেবুর রসে ৩ থেকে ৪ চা চামচ লবণ মিশিয়ে নিতে হবে।
লেবুর রসের সাথে লবণ ভালোভাবে মেশানো হলে এই রসের পুরোটা মাথায় লাগিয়ে 30 মিনিট সময় রেখে সম্পূর্ণ মাথা ধুয়ে ফেলতে হবে। এর ফলে চুলের মিশে থাকা সকল ময়লা জীবাণু ও খুশকি খুব সহজেই দূর হয়ে যাবে। এবার মাথার চুল ভালো করে শুকাতে হবে, চুল শুকানো হলে মাথায় কালো জিরার তেল লাগাতে হবে। আবার ২দিন পর পর লেবুর রস এবং লবণ মিশিয়ে মাথা ধুয়ে কালোজিরা তেল লাগাতে হবে। এর ফলে ৩ থেকে ৪ সপ্তাহের মধ্যেই মাথার চুল পড়া রোধ করা সম্ভব হবে।
ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে কালোজিরার উপকারি।।
প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে দুটি বা তিনটি রসুন কোষ চিবিয়ে খেয়ে নিলে এবং সমস্ত দেহের মাঝে কালোজিরার তেল মালিশ করে সূর্যতাপে কমপক্ষে ৩০ মিনিট থাকতে পারলে এবং এক চা চামচ কালোজিরা তেলের সাথে এক চা চামচ পরিমাণ মধু মিশ্রিত করে প্রতি সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন খেলে ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়। এভাবে প্রতিদিন খাওয়া সম্ভব না হলেও দুই থেকে এক দিন পর পরও খাওয়া যাবে এতে করে ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।
মাথা ব্যথা কমায় কালোজিরা
মাথা ব্যথা বর্তমান সময়ে অনেক জটিল সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর এই মাথাব্যথা সমস্যা নিরসনের জন্য কালোজিরার উপকারিতা অনেক। আমরা কপালের দুই পাশে কালোজিরা তেল মালিশ করলে পাঁচ মিনিট সময় ধরে এতে মাথা ব্যাথা খুব সহজেই দূর হয়ে যাবে। তাছাড়াও মাথাব্যথা যাদের প্রতিদিনের সাথি তাদের জন্য দীর্ঘস্থায়ী ব্যবস্থা রয়েছে। কালোজিরা দিয়ে বড়ি বানিয়ে খেলে মাথা ব্যথার উপদ্রব অনেক কমে যাবে এবং সাথে সাথে এর ভালো সুফল পাওয়া যাবে।
ত্বকের যত্নে কালোজিরার উপকারিতা
মানুষের শরীরের রোগ নিরাময়ের যোগ্য করার পাশাপাশি ত্বকের যত্নে ও কালোজিরার তুলনা হয় না। কালোজিরাতে রয়েছে লিনোলেনিক এবং লিনোনেইক নামক এসেনশিয়াল ফাটিয়ে সিট যা ত্বককে ক্ষতিকর ইউভি রশ্নি থেকে রক্ষা করে এর পাশাপাশি ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে। ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে তুলতে এক চা চামচ মধু এক চা চামচ এলোভেরা জেল এবং এক চা চামচ কালোজিরা তেল একসাথে মিশিয়ে প্রতিদিন দুইবার নিয়মিত ত্বকের মেসেজ করলে দ্রুত উজ্জ্বল হবে।
রোগ প্রতিরোধে কালোজিরার উপকারিতা
ভেজাল মিশ্রিত খাদ্য দ্রব্যাদি খাওয়ার ফলে মানুষ আজকাল নানা রকম জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। তাই মানব দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো ভীষণ প্রয়োজনীয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। কালোজিরা রয়েছে সকল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। প্রতিদিন কালোজিরার খাদ্যের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করলে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক বেড়ে যায়। এবং দেহের সকল অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সতেস থাকে।
কিডনির সমস্যায় সমাধান কালোজিরা
কিডনি জনিত যেকোনো রকমের রোগের প্রতিকারক উপাদান রয়েছে কালোজিরাতে। বিশেষ করে যাদের কিডনিতে পাথর রয়েছে তারা পাথর দূর করতে ২ চামচ কালোজিরা গুড়ো এবং দুই চামচ মধু কুসুম গরম পানিতে মিশিয়ে প্রতিদিন ভরে খেতে পারেন। তাছাড়াও পাথর সরাতে আপেল সিডার ভিনেগারের অম্লীয় উপাদান সাহায্য করে।
মধুতে রয়েছেন আন্টি ব্যাকটেরিয়াল এবং আন্টি ফাঙ্গাস উপাদান যা কিডনির পাথর রোগের প্রতিরোধ করে। এক চা চামচ ভিনেগার 2 চামচ মধু দুই চা চামচ কালোজিরা তেল একসাথে মেশিয়ে টানা ৩০ দিন খেলে কিডনির পাথর অপসারণ হয়ে যায়। এর পাশাপাশি কিডনেসহ শরীরের সকল ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
চোখের সমস্যায় কালোজিরার ব্যবহার
চোখ ঝাপসা, চোখ ব্যথা, চোখ জ্বালাপোড়া সমস্যা দূর করতে কালোজিরা ব্যবহার করা হয়। চোখ ব্যথা হলে চোখের পাতা দ্রু সহ চোখের দুই পাশে কালোজিরা তেল মালিশ করতে হবে প্রতিদিন ঘুমানোর আগে। চোখে ঝাপসা লাগলে, গাজর ব্লেন্ড করে এক কাপ পরিমাণ গাজরের জুস নিতে হবে এবং জুসে তিন চা চামচ কালোজিরা তেল মিশ্রিত করে খেতে হবে টানা ৩০ দিন ভোরে বা ঘুমোতে যাওয়ার পূর্বে।
চোখের জ্বালাপোড়া বেশি হলে দুই টুকরো গাজর চার থেকে পাঁচ টুকরো শসা এবং চার চা চামচ কালোজিরা ব্লেন্ড করে নিতে হবে ও এর মিশ্রণের সাথে যোগ করতে হবে ২ চা চামচ মধু। এভাবে কালোজিরার মিশ্রণ ঠিকমতো দিনে দুই বার খেলে চোখে জ্বালাপোড়া দূর হয়ে যাবে।
হাঁটু ও পিঠের ব্যথা নিরাময়ে কালোজিরা উপকারিতা
হাঁটু ও পিঠের ব্যথা নিরাময়ের কালোজিরা অনেক উপকারক হিসেবে কাজ করে থাকে। যাদের বয়স ৫০ বা ষাটের বেশি অথবা এর একটি কম তাদের হাঁটু ব্যথা, পিঠে ব্যথা প্রায় প্রতিদিনের সাথি। এই সকল ব্যথা থেকে মুক্তি লাভ করতে ব্যবহার করতে হবে কালোজিরা।
তিনটি মাধ্যম সাইজের আদা এবং তিন থেকে চারটি মধ্যম সাইজের হলুদ পিছে নিয়ে একটা কাপ সরিষার তেল দুই চাকার নিম তেল এবং দুই চাকা কালোজিরা তেলের সাথে ১০ থেকে ১৫ মিনিট গরম করতে হবে। এরপরে তেলটি ঠান্ডা করে নিয়ে বোতলে সংরক্ষণ করতে হবে। ব্যথার জায়গা মালিশ করলে সাথে সাথে ব্যথা কমে যাবে এবং প্রতিদিন ব্যবহার করলে দীর্ঘসময়ের সব ব্যথা নিরাময় হবে।
বুকের দুধ বৃদ্ধি করতে কালোজিরার উপকারিতা
নবজাতক শিশুর মা এদের বুকের দুধ বৃদ্ধি করতে কালোজিরা অনেক উপকারী। যে সকল মায়েদের বুকে পর্যাপ্ত দুধ নেই তাদের মহাঔষুধ হিসাবে কাজ করে কালিজিরা। মায়েরা প্রতিদিন রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে পাঁচ থেকে দশ গ্রাম কালিজিরা মিহি করে একসাথে খাওয়ার অভ্যাস করতে পারলে মাত্র ১০ থেকে ১৫ দিনে বুকের দুধের প্রবাহ বৃদ্ধি পাবে।
উচ্চ রক্তচাপ কামাই কালিজিরা
উচ্চ রক্তচাপের মত নীরব ঘাতক হতে রক্ষা পেতে কালিজিরা কি প্রতিদিন এর সাথেই করতে হবে। যেমন নিয়মিত চা পানের অভ্যাস থাকলে চায়ের পানি গরম হওয়ার সাথে সাথে এক চা চামচ কালিজিরা মিশিয়ে নিতে হবে অথবা চায়ের সাথে এক চা চামচ কালোজিরা তেল মিশাতে হবে। খাদ্য তালিকা ঘুম থেকে উঠেই ২ চা চামুচ কালিজিরা চিবিয়ে খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে।
যে সকল মানুষের হাই ব্লাড প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপ আছে তাদের খাদ্যাভাসে কালোজিরা কে নিত্যসাধ্য করতে হবে তাহলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হবে। যদি আপনি উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ খান তাহলে কালোজিরা গ্রহণের সময় আপনার রক্তচাপর্ধ্ব গ্রহণ করা উচিত। গর্ভবতী মহিলাদের কালোজিরা সেবার এর আগে অবশ্যই ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত। সুস্থ প্রাপ্তবয়স্কেরা মুখে কালোজিরা
শেষ কথা
উপরের আলোচনাতে আজকে আমরা জানানোর চেষ্টা করেছি কালোজিরা উপকারিতা পুষ্টিগুণ
সম্পর্কে। কালোজিরার উপকারিতা অনেক হলেও অতিরিক্ত বা দীর্ঘ মেয়েটির সেবন
ক্ষতিকর হতে পারে। Wikipedia অনুসারে, দীর্ঘ সময় ধরে কালিজিরা খেলে ত্বকের
প্রদাহ পেটের সংকোচন বুক জ্বালা ও বমি বমি ভাব হতে পারে।
তাই এর ব্যবহার পরিণত হওয়া উচিত। বিশেষ করে যারা তিন মাসের বেশি সময় ধরে
এটি খাচ্ছেন তাদের ক্ষেত্রে। এড়িয়ে চলা উচিত কারণ এটি অকাল গর্ভপাতের ঝুঁকি
তৈরি করতে পারে।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url