সিজারের পর পেটের দাগ কমানোর সকল উপায়

 

অনেক মায়েরা, সিজারের পর পেটের দাগ কমানোর উপায় সম্পর্কে জানতে চেয়ে থাকেন। কেননা, সিজারের পর পেটের যে দাগ থাকে, তা অনেক মায়ের কাছে চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। বিশেষ করে যখন ধাক্কা দিনের পর দিন বেড়ে যায় তখন মন খারাপ হওয়াটা স্বাভাবিক। 

সিজারের পর পেটের দাগ কমানোর সকল উপায়

সিজারের পর পেটের দাগের চারপাশে স্কিন অনেক সময় দুঃখ হয়ে যায়। তবে চিন্তার কোন কারণ নেই। সঠিক যত্ন নিতে পারলে আর কিছু প্রাকৃতিক উপায়ে মেনে চলতে পারলে,এই দাগ ধীরে ধীরে দূর করা সম্ভব। এই পোস্টে সিজারের পর পেটের দাগ কমানোর উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। 

আরো পড়ুনঃ আঙ্গুরের উপকারিতা ও অপকারিতা ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ২০১৪

সূচিপত্র সিজারের পর পেটের দাগ কমানোর উপায়

সিজারের পর পেটের দাগ কমানোর উপায়

সিগারেট পড় অনেক মায়েদের পেটের ত্বক মলিন এবং কালচে দেখায়। পেটের এই অংশে সেলাইয়ের কারণে ত্বক অনেক রুক্ষ, খসখসে এবং কালচে হয়ে যায়। এতে করে অনেক মায়েরাই হতাশ হয়ে পড়েন। চিন্তা করতে থাকেন যে, পেটের ত্বক ফর্সা করা এবং পেটের দাগ দূর করা হয়তো আর সম্ভব নয়। কিন্তু বাস্তবে সঠিকভাবে যত্ন নিতে পারলে এবং সহজ কিছু ঘরোয়া উপায় মেনে চললে, তোকে আবারো ফর্সা এবং মসৃণ করা সম্ভব। প্রথমেই বলতে হবে ত্বকের যত্নে নিয়মিত ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করা খুবই জরুরী

সিজারের পর পেটের ত্বক অনেকটাই সংবেদন শুরু হয়ে যায়, তাই হালকা ও প্রাকৃতিক উপাদানের ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করা ভালো। নারিকেল তেল বা অলিভ অয়েল দিয়ে প্রতিদিন হালকা করে মেসেজ করলে ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পাবে এবং ত্বক নরম হবে। এর পাশাপাশি এলোভেরার জেল এবং টক প্রয়োগ করলে স্কিন রিফ্রেশ ও ফর্সা হয়ে উঠবে। পেটের ত্বক ফর্সা করতে অনেকেই ঘরোয়া উপায়ে লেবুর রস ও মধুর মিশ্রণ ব্যবহার করে থাকেন। 

লেবুতে থাকা ভিটামিন সি ত্বককে ফর্সা করতে সাহায্য করে। তবে লেবুর রস বেশি ব্যবহারের ফলে, ত্বকে জ্বালাপোড়া করতে পারে। তাই সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন হালকা করে লেবুর রস ব্যবহার করাই ভালো। একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সিজারের পর পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে। শরীরের ভিতর থেকে হাইড্রেট থাকা ত্বককে প্রাণবন্ত পেশ করে রাখার জন্য পর্যাপ্ত পানি পান করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। 

দিনে অন্তত ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। পাশাপাশি ফলমূল ও সবজি বেশি খাওয়া উচিত, কারণ এগুলো ত্বকের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও মিনারেল সরবরাহ করতে সাহায্য করে। রোদে বেশি বের হওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। রোদে বেশি বের হওয়ার ফলে সরাসরি সূর্যের আলো ত্বকের কালচে ভাব আরো বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই রোদে বাইরে কম বের হওয়ার চেষ্টা করতে হবে। 


বাইরে বের হলে সূর্যের তেল অথবা সান ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন। অবশেষে বলা যায়, সঠিক বিশ্রাম ও নিয়মিত হালকা ব্যায়াম করার ফলে ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করা যাবে। এর ফলে ত্বক ফর্সা রাখতে অনেকটাই সাহায্য হবে সিজারের পর পেটের দাগ কমানোর উপায় হচ্ছে নিয়মিত পরিচর্যা প্রাকৃতিক তেল ব্যবহার ভালো এবং স্বাস্থ্যসম্মত খাবার পর্যাপ্ত পানি পান করা এবং বিশ্রাম নেওয়া। এগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই উপায়গুলোর সঠিকভাবে মেনে চলতে পারলে পেটের দাগ এবং কালচে ভাব দূর হয়ে যাবে। 

সিজারের পর পেটের দাগ হালকা করার উপায়

সিজারের পর অনেক মায়েদের পেটের দাগ দেখা যায়। আর এই দাগের কারণে অনেক সময় মায়েদের মন খারাপ হয়ে যায়। এই দাগ সাধারণত সেলাই করার কারণে হয় । এবং প্রথম দিকে একটু লালচে দেখাতে পারে। তবে নিয়মিত যত্ন নিতে পারলে এবং কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি মেনে চললে এই দাগ অনেকটাই হালকা করা যায়। দাগ হালকা করতে সবচেয়ে সহজ উপায় হলো প্রতিদিন পেটের ওই জায়গাতে হালকা করে মেসেজ করা। নারকেল তেল অথবা অলিভ অয়েল দিয়ে মেসেজ করলে সে কি ভালো কাজ করে। 

এগুলো সাধারণত ত্বক মসৃণ করে। এবং রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে দাগ কমাতে সাহায্য করে। আপনি চাইলে সকালে অথবা সন্ধ্যায় পাঁচ থেকে দশ মিনিট এই তেল গুলো দিয়ে মেসেজ করতে পারেন। এলোভেরা জেল ও পেটের দাখাল রক্ত খুব উপকারী। অ্যালোভেরাতে থাকা প্রাকৃতিক উপাদান ত্বকের সাহায্য করে এবং পেটের দাগ কমায়। 
অ্যালোভেরা তাজা পাতা থেকে বা বাজার থেকে নেওয়া বন্ধ তোমার সম্পূর্ণ জেল ব্যবহার করা উচিত। মানসম্মত খাবারও পেটের দ্বারা হালকা করার ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

সিজারের পর পেটের দাগ কমাতে ঘরোয়া উপায়


সিজারের পর সাধারণত সব মেয়েরাই পেটে দাগ পড়ে, আর এই বিষয়টি অনেকের কাছে চিন্তার কারণ হয় দাঁড়ায়। যদিও এই দাঁত পুরোপুরি চলে যেতে সময় লাগবে। কিন্তু কিছু ঘরোয়া উপায় মেনে চলতে পারলে তখন একটা হালকা করা সম্ভব। এতে করে দাগ কমে যাবে এবং ত্বক অনেক সুন্দর হবে। প্রতিদিন পেটের দাগের নারিকেল তেল এবং অলিভ অয়েল দিয়ে হালকা করে মেসেজ করতে হবে। ফলের রক্ত কিভাবে এবং  দাগের অংশে নতুন গঠন করতে সাহায্য করবে।

আবার আপনি চাইলে ভিটামিন ই ক্যাপসুল থেকে তেল বের করে মেসেজ করলেও দারুণ ফল পেতে পারবেন। অন্য একটি উপায় হচ্ছে অ্যালোভেরার জেল। এটির ত্বকের ক্ষত সারাতে এবং পেটের দাগ হালকা করতে সাহায্য করবে। বাজার থেকে ভালো মানের এলোভেরা জেল কিনে সপ্তাহে কয়েকদিন ব্যবহার করলে তখন নরম এবং মুসলিম হয়ে যাবে। লেবুর রস ও মধুর মিশ্রণের মাধ্যমে পেটের দাগ কমানো যায়। তবে লেবুর রস খুব বেশি ব্যবহার তর্কে জ্বালা করতে পারে। তাই সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন ব্যবহার করাই ভালো। 

সিজারের পর ত্বকের দাগ কমানোর ঘরোয়া উপায়

সিজারের পর পেটের যে দাগ হয় তা অনেক সময় মন খারাপের কারণে দাঁড়ায়। দাগগুলো সাধারণত সেলাই করার কারণে লাল সে রঙের হতে পারে। তবে ঘরোয়া কিছু সৎপদে মেনে চলে দাগগুলো কমানো সম্ভব। প্রথমে বেশি বেশি পানি পান করতে হবে এবং ফলমূল খেতে হবে। কারণ এইগুলো ত্বকের যত্নে খুবই উপকারী। রোদে বেশি বের হওয়া যাবেনা। যদি রোদে বাইরে বের হতে হয় তাহলে সান ক্রিম ব্যবহার করতে হবে। আবার তোকে সুন্দর করতে লেবুর রস এবং মধু মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন। 

তবে লেবুর রস বেশি ব্যবহার করা উচিত নয় কেননা এর ফলে ত্বকে জ্বালাপোড়া করতে পারে আবার এলোভেরা জেল ব্যবহার করে ত্বকের দাগ কমানো সম্ভব। বাজার থেকে ভালো মানের এলোভেরা জেল কিনে ব্যবহার করতে হবে প্রতিদিন কয়েক মিনিট দাগের উপরে জেল ব্যবহার করলে ত্বক পুনরুদ্ধার করতে সাহায্য করবে। আমার নারিকেল তেল এবং অলিভ অয়েল দিয়ে মেসেজ করতে হবে এতে দাগ এতে করে ত্বকের রক্ত চলাচল ভালো হবে এবং ত্বকের দাগ দূর হবে। 

সিজারের পর পেটের চামড়া ঠিক  করার উপায়

সিজারের পর সাধারণত সব মেয়েদের ওই পেটে দাগ হয়। সিজার করার ফলে, পেটের চামড়া অনেক সময় খসখসে, শক্ত বা অস্থির লাগে। এটাই স্বাভাবিক ব্যাপার, কারণ অপারেশনের ফলে ত্বকের সেলাই করতে হয় এবং ত্বকের ওপরে চাপ পড়ে। তবে কিছু সহজ উপায় মেনে চললে পেটের চামড়া নরম এবং সুস্থ রাখা যায়। প্রথমে নিয়মিত মশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে। হালকাভাবে ব্যায়াম এবং একটু হাঁটাহাঁটি করতে হবে। এর ফলে রক্তের সঞ্চালন বৃদ্ধি হবে যা চামড়ার পূর্ণ গঠনের সাহায্য করবে। 

রোদ থেকে পেটকে রক্ষা করতে হবে। কারণ সূর্যের অতিরিক্ত আলো ত্বকের জন্য ক্ষতিকর। পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে এবং সঠিক খাবার গ্রহণ করতে হবে। সঠিক খাদ্যাভাস এবং পর্যাপ্ত পানি পান করা পেটের চামড়ার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। পানি ত্বকে হাইড্রেটেড রাখে আর ভিটামিন মিনারেল সমৃদ্ধ খাবার ত্বকের সুস্থ রাখে। অ্যালোভেরা জেল প্রয়োগ করা ও অনেকটাই ভালো। ত্বকের ক্ষত ছড়াতে সাহায্য করবে এবং চামড়া মসৃণ হবে। প্রতিদিন কয়েক মিনিট করে অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করলে চামড়া ধীরে ধীরে পূর্ণ গঠন হবে। 

সিজারের পর দাগ কমাতে কি ব্যবহার করবেন

সিজারের পর পেটের ধাক্কা মধ্যে ওয়ালি বয়েল তেল ব্যবহার করা খুবই ভালো। কেননা, অলিভ অয়েল তেল ডাব কমানোর জন্য অনেক উপকারী। পেতে থাকা ভিটামিন, এ, এবং,ই, ত্বকে পুনরুজ্জীবিত করে। একইভাবে ভিটামিন, ই, তেল সরাসরি দাগের উপরে লাগালে ত্বক মসৃন এবং দাগ দূর হয়ে যাবে। এতে রয়েছে অ্যান্টি ইনফরমেটরি গুণ। যার ফলে ত্বকের ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। প্রতিদিন অ্যালোভেরা জেল লাগান এতে করে আপনার পেটের দাগ দ্রুত কমে যাবে। 

নারিকেল তেল এবং অলিভ অয়েল পেটের দাগ কমাতে অনেক উপকারী। প্রথমে, নারিকেল তেল ব্যবহার করা সবচেয়ে সাধারণ ও কার্যকর উপায়। দিনে দুইবার হালকা করে মেসেজ করলে ভালো হবে। নারিকেল তেল এবং অলিভ অয়েল দিয়ে পেটের যে দাগ রয়েছে, সেখানে ধীরে ধীরে মেসেজ করতে হবে। এভাবে নিয়মগুলো মেনে প্রাকৃতিক উপায় এবং ঘরোয়া উপায় সিজারের দাগ  কমাতে পারবেন। এলোভেরা ও পেটের দাগ কমাতে অনেক উপকারী। 

সিজারের পর পেটের ত্বক ফর্সা করার উপায়

সিগারেট পর অনেক সময় পেটের ত্বক থেকে বা কালো হয়ে যায়। যা অনেকের কাছে চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তবে কিছু কিছু নিয়ম মেনে চলতে পারলেই ত্বক আবারও আগের মত ফর্সা এবং সুন্দর হয়ে যাবে। অতিরিক্ত সূর্যের আলো থেকে দূরে থাকতে হবে এবং পেটকে দূরে রাখতে হবে। কারণ সূর্যের আলো ত্বকের রঙ থেকে হওয়া কমিয়ে কালচে করে দেয়। পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে এবং ফলমূল খেতে হবে। পর্যাপ্ত পানি পান করা এবং ফলমূল খাওয়া তৎপরসা রাখতে সাহায্য করে। 

প্রথমে নারিকেল তেল এবং অলিভ অয়েল দিয়ে প্রতিদিন হালকা করে মেসেজ করতে হবে। এতে করে ত্বক নরম হয়ে যাবে এবং রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পাবে, জাতক কে ফর্সা করতে সাহায্য করবে। অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার কর অনেক উপকারী একটি মাধ্যম। এতে থাকা প্রাকৃতিক উপাদান তক্ষরসা করতে দারুণ ভূমিকা পালন করে। অ্যালোভেরা ব্যবহার করার ফলে পেটের ত্বক মুসলিম হবে এবং ফর্সা হয়ে যাবে। এই সমস্ত নিয়ম গুলো মেনে চললে সিজারের পর পেটের ত্বক ধীরে ধীরে সুন্দর ও ফর্সা হয়ে উঠবে। 

সিজারের পর পেটের দাগ দূর করার ডাক্তারি উপায়

সিজারের পর পেটের দাগ কমানোর সকল উপায়

সিজারের পর সব মেয়েদেরই পেটে দাগ হয়। যদিও এটি একেবারে স্বাভাবিক দাগ, তবে কেউ কেউ চাইলে আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতি মাধ্যমে দাগ হালকা বা প্রায় অদৃশ্য করে তুলতে পারেন। প্রথমেই বলা যায়, সিলিকন জেল সিট বা সিলিকন বেসট ক্রিম, এর কথা। এটির ডাক্তারদের সবচেয়ে প্রচলিত পরামর্শ। এই ক্রিম নিয়মিত ব্যবহার করলে দাগ ধীরে ধীরে হালকা হয়ে যাবে। আরেকটি কার্যকারী উপায় হচ্ছে, ডার্মাটোলজিক্যাল লেজার থেরাপি,। এই থেরাপির মাধ্যমে ত্বকের গভীর স্তরে আলো প্রয়োগ করে পুরনো পোস্ট সরিয়ে নতুন ত্বকের গঠন প্রক্রিয়া জোরদার করা হয়। 

মাইক্রনিট লিংক এবং ডার্মা রোলার থেরাপি একটি জনপ্রিয় উপায়। এটি ত্বকের ক্ষুদ্র এবং শুকনো ছিদ্র করে নতুন ত্বকের প্রক্রিয়া চালু করে, যার ফলে দাগ আস্তে আস্তে মিলিয়ে যায়। কিছু ক্ষেত্রে কেমিক্যাল, পিলিং, ব্যবহার করা হয়। তবে এসব অবশ্যই ডারমাটোলজিস্ট এর পরামর্শ অনুযায়ী করতে হয়। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে এসব চিকিৎসা শুরু করার আগে অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ স্কিন স্পেশালিস্টের সঙ্গে পরামর্শ করে নিতে হবে। কারণ সবার ত্বক একরকম নয় এবং নিরাপদ চিকিৎসা হওয়া উচিত। 

সিজারের পর পেটের দাগ কমাতে ডাক্তারের পরামর্শ


সিজারের পর পেটের দাগ কমাতে চিকিৎসকের পরামর্শ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। চিকিৎসকের মতে, কিছু নির্দিষ্ট পদ্ধতি অনুসরণ করলে এই দাগ সহজে হালকা করা যায়। প্রথমে বলা যায় সিলিকন জেল বা পাস এর কথা। এটি দাগের ওপর লাগালে ত্বক মুসলিম হয়ে যাবে। অনেক চিকিৎসক এটি নিয়মিত ব্যবহার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এরপরে রয়েছে, লেজার ট্রিটমেন্ট, দাগ হালকা করতে এটি খুবই কার্যকরী একটি উপায়। এটি আধুনিক নিরাপদ এবং পদ্ধতি, জাতক ন্যাচারাল করতে সাহায্য করে। 

যাদের দাগ একটু গভীর, তাদের জন্য রয়েছে লেজার রিসারফেসিঙ, এটি একটি উন্নত চিকিৎসা পদ্ধতি। এই চিকিৎসা নেওয়ার ফলে, ত্বকের নিচের ইফতারের কোষ গুলো নতুন ভাবে গঠন হয়।। আরো একটি উপায় হচ্ছে পি আর থেরাপি,। যেখানে নিজের রক্ত থেকে প্লাজম নিয়ে ত্বকে ইনজেকশন দেওয়া হয়। এই পদ্ধতি ত্বকের মেরামত অনেক সহায়তা করে। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, এসব ট্রিটমেন্ট নেওয়ার আগে অবশ্যই স্কিন স্পেসালিস্টের পরামর্শ নিতে হবে। যেন আপনার ত্বকের ধরন অনুযায়ী নিরাপদ এবং উপযুক্ত চিকিৎসা বেছে নেওয়া যায়।

নিজস্ব মতামত

এই পোস্টের সিজারের পর পেটের দাগ কমানোর উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। সিজারের পর মায়েদের পেটে দাঁত থাকা এটি একটি স্বাভাবিক এবং জীবনের গুরুত্বপূর্ণ চিহ্ন। তবে কেউ কেউ চাইলে ঘরোয়া উপায়ে যত্ন নিয়ে, প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করে অথবা চিকিৎসা পদ্ধতির ব্যবহার করে দাগ ধীরে ধীরে হালকা করতে পারেন। এর জন্য আপনাকে ধৈর্য ধরে থাকতে হবে, নিয়মিত যত্ন নিতে হবে এবং সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে। 

তাহলেই ধীরে ধীরে আপনার পেটের দাগ মসৃণ হয়ে যাবে। এবং সুন্দর হবে। মনে রাখতে হবে, বিশেষ করে প্রতিটি মায়েদেরই সৌন্দর্যর চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে সুস্থতা এবং আত্মবিশ্বাস।তাই নিজের যত্ন নিতে কখনোই অবহেলা করা যাবে না। নিজের শরীরের প্রতি সর্বোচ্চ যত্ন নিতে হবে। সুস্থ থাকতে হলে, অবশ্যই নিজের শরীরের খেয়াল রাখতে হবে, বিশ্রাম নিতে হবে এবং যত্ন নিতে হবে। আর পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করতে হবে এবং স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খেতে হবে।



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url