গর্ভাবস্তায় ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা

ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা


 ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা এবং গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে। ড্রাগন ফল সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য জানতে আপনারা পোস্টটি সম্পন্ন মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

আজকের এই পোস্টটি থেকে আপনারা আরও জানতে পারবেন ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ, ড্রাগন ফলের উপকারিতা ,গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা ড্রাগন ফলের খোসার অপকারিতা এবং ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে। পোস্টটি ভালোভাবে পড়লে আপনার আরো জানতে পারবেন তাই পোস্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

পেজ সূচিপত্রঃ ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা 

ড্রাগন ফলের উপকারিতা অনেক

 ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে ।ড্রাগন ফলে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ক্ষতিকর ফ্রি রেডিকেলস থেকে শরীরকে রক্ষা করতে সাহায্য করে । এজন্য ড্রাগন ফলের উপকারিতা অনেক। ড্রাগন ফল আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী একটি ফল ।বর্তমানে ফলটি অনেক পরিচিত একটি ফল। ছোট বড় সকলেই এই ফলটির সাথে বর্তমানে পরিচিতি কিন্তু অনেকে আছেন যারা এই এর উপকারিতা সম্পর্কে এখনো জানেন না ।

আরো পড়ুন (পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা ও উপকারিতা)

ড্রাগন ফল হজমের সহায়তা করে।ড্রাগন ফলে থাকে ফাইবার যা হজম শক্তি উন্নত করে এবং হজমের সহায়তা করে থাকেন যার ফলে সহজেই কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ হতে পারে না। ড্রাগন ফল খেলে উচ্চ রক্তচাপ ও আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যায়। তাই প্রত্যেকেরই নিয়ম করে ড্রাগন ফল খাওয়া উচিত এতে আপনার হৃদযন্ত্র ভালো থাকবে।

ওজন কমাতে সাহায্য করেঃড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে। এই ফলটি ওজন বজায় রাখতে এবং ওজন গ্রাস করতেও সহায়তা করে থাকেন এই ফলটিতে রয়েছে আশি শতাংশ পানি। এই ফলটিতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে যার ফলে ফলটি ওজন কমাতেও সাহায্য করে থাকে।
ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করেঃ ড্রাগন ফলে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং লাই ওপেন প্রসেস্ট যা ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে এবং ক্যান্সার ঝুঁকি কমাতে  সাহায্য করে থাকে। ড্রাগন ফল ক্যান্সারের সাথে লড়াই করে আমাদের শরীরের সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

ঘাড় ও দাঁতের জন্য উপকারীঃড্রাগন ফল আর ও দাঁতের জন্য অনেক উপকারী একটি ফল। কেননা এই ড্রাগন ফলে রয়েছে ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম যা হাড়  ও দাঁত এক রকম ঘনত্ব বৃদ্ধি করতে এবং হাড় ও দাঁত সুস্থ রাখতে ব্যাপকভাবে সাহায্য করে থাকে। তাই নিয়মিত ড্রাগন ফল খেলে আরো দাঁতের জন্য অনেক উপকার পাওয়া যায়।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের সাহায্যঃ  ড্রাগন ফলে বেশি পরিমাণে আজ থাকাই  ফলটি খেলে রক্তের সরকারের পরিমাণ অনেকটাই স্থিতিশীল থাকে। ড্রাগন ফলে থাকা ফাইভার রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে থাকে।তাই নিয়মিত আপনার খাদ্য তালিকায় ড্রাগন থাকলে ডায়াবেটিস সমস্যা থেকে সহজে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে। 

ত্বক এবং চুলের জন্য অনেক উপকারীঃ ড্রাগন ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামি সি যা ত্বক এবং ত্বকের বলে রাখা দূর করতে সাহায্য করে।অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ত্বকের প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে ড্রাগন ফলের বেঁচে থাকা উচিত যা চুলের জন্য অনেক উপকারী ।তাই নিয়মিত ড্রাগন ফল খেলে চুল সুস্থ সবল রাখা যায়।

দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি ঃড্রাগন ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ এবং বিটা  ক্যারোটিন যা রাতকানা রোগ প্রতিরোধের সাহায্য করে এবং চোখের দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতেও সাহায্য করে। তাই আমাদের প্রত্যেকের উচিত নিয়মিত খাদ্য তালিকায় ড্রাগন ফল রাখা।

রক্ত চলাচলের সাহায্য করে থাকেঃ বর্তমানে বেশিরভাগ মানুষের ক্ষেত্রে দেখা যায় যে আয়রনের ঘাটতি বিশেষ করে নারীদের মধ্যে এই সমস্যাটি  বিশেষ করে লক্ষ্য করা যায...ড্রাগনের রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন তাই নিয়মিত ড্রাগন ফল খেলে অনেকটা আয়রনের ঘাটতি পূরণ করা সম্ভব ।এজন্য আমাদের নিয়ম করে ড্রাগন ফল খাওয়া উচিত।

ড্রাগন ফলের অপকারিতা

ড্রাগন ফল একটা পুষ্টিকর ফলঃএর অনেক পুষ্টি গুনাগুন রয়েছে যার জন্য এই ফলের রয়েছে অনেক উপকারিতা । ড্রাগন ফলে অপকারিতার কথা বলতে গেলে খুবই কম। ড্রাগন ফলের উপকারিতার চাইতে উপকারিতা অনেক বেশি তবে যাই হোক যে কোন ফলে পরিমাণ মতো খাওয়া উচিত তা না হলে এটি শরীরে বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে ।ড্রাগন ফল অনেক খাবারের মতো একটি নির্দিষ্ট কিছু লোকদের মধ্যে বিরূপ প্রভাব সৃষ্টি করতে পারে।চলুন জেনে নেই এর কিছু অপকারিতা সম্পর্কে।

এলার্জির প্রতিক্রিয়া;ড্রাগন ফল খেলে শরীরে এলার্জি প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হতে পারে। তবে এটি সবার জন্য না কারো কারো জন্য ড্রাগন ফল এলার্জি প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করতে পারেন ।যা প্রকাশ পায় শরীর চুলকানো আম্বাত ইত্যাদি  লক্ষণ যাদের খাদ্য এলার্জি রয়েছে তাদের সতর্কতার সাথে ড্রাগন ফল খাওয়া উচিত।

পাচনতন্ত্রের সমস্যা ঃ ড্রাগন ফল খেলে কিছু মানুষের পাচনতন্ত্রের সমস্যা হতে পারে ।যা সাধারণত পেট ব্যথা বমি প্রতি সার এবং পাচনতান্ত্রিক সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।

গ্যাসের সমস্যাঃ কিছু কিছু মানুষ ড্রাগন ফল খাওয়ার পর গ্যাসের সমস্যা দেখা দিতে পারে।সাথে সাথে বমি সমস্যা মাথা ব্যথা ইত্যাদি সমস্যা ও হতে পারে।

পুরুষত্বের সমস্যা কিছু কিছু পুরুষ রয়েছে যারা ড্রাগন ফল খাওয়ার পর তাদের যৌন উত্তেজনা সম্পর্কিত বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি হয়। তাই সবার ক্ষেত্রে ড্রাগন ফল খাওয়া উচিত নয়।

গর্ভাবস্থায়ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা

গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকারিতা অনেক। ড্রাগন ফল প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান রয়েছে। যা একজন গর্ভবতী মহিলাদের জন্য অনেক উপকারী। অনেক গর্ভবতী মা রয়েছেন যারা গর্ভ অবস্থায় ড্রাগন ফল খাওয়ার উপকার এখনো জানেই না। ড্রাগন ফলে রয়েছে ভিটামিন খনিজ আন্টি অ্যাক্সিডেন্ট এবং রক্তের শর্করা মাত্রা ক্যান্সার নিয়ন্ত্রণ রাখার পাশাপাশি ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ।বর্তমানে ড্রাগন ফলের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে ।যার জন্য এর উৎপাদন অনেক বাড়ছে । তাই আপনারা চাইলে ড্রাগন ফল খেতে পারেন।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিঃ ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে আর ভিটামিন সি গর্ভবতী মায়ের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই গর্ভাবস্থায় কোন গর্ভবতী মহিলা ড্রাগন ফল খেলে তার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক বেড়ে যায়।

হজম শক্তি বাড়ায়ঃ নিয়মিত ড্রাগন ফল খেলে গর্ভবতী মহিলাদের হজম শক্তি বৃদ্ধি পায় ড্রাগন ফল ফাইবার সমৃদ্ধ একটি ফল তাই এটি হজমে সাহায্য করে। এবং পরিপাকতন্ত্রকে ভালো রাখতে সহায়তা করে ।তাই গর্ব অবস্থায় ড্রাগন ফল খেলে সহজেই কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা হবে ।

ড্রাগন ফলের পুস্তিগুন

ড্রাগন ফলে পচুর পরিমানে পুষ্টিগুণ রয়েছে ।চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক ড্রাগন ফলের পুস্তিগুন সম্পরকে।প্রতি ১০০ গ্রাম ড্রাগন ফলে যে পরিমান পুষ্টি উপাদান রয়েছে সেগুলো  হল- 
 উপাদানের নাম, পুষ্টি উপাদানের পরিমান
  • ক্যালোরি  - ৬০  গ্রাম  ক্যালরি
  • কার্বোহাইড্রেট চৌদ্দগ্রাম
  • ফাইবার- 2  গ্রাম
  • ভিটামিন সি - ২৭%
  • চিনি - ১২ গ্রাম
  • প্রোটিন  -  ২  গ্রাম
  • চর্বি - ১  গ্রামেরও  কম
  • পটাশিয়াম  -৮%
  • ম্যাগনেসিয়াম  -১০%
  • ভিটামিন বি  ৬   ১২%
  • আয়রন  -০,  ৬৫  মিলিগ্রাম

ড্রাগন ফলের পরিচিতি

ড্রাগন ফল প্রাচীনকালের রূপকথার গল্পের এক ভয়ংকর শক্তিশালী প্রাণীর নাম।তবে এই ড্রাগন রূপকথা বা গল্প কাহিনীর ড্রাগন নয় এটি হচ্ছে একটি ফলের নাম। এটি এক ধরনের ফনিমনসা ক্যাকটাস প্রজাতির ফল। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভাবে এর মহাপ্রজাতি হাইলোসিরিয়াস( অনেক মিষ্টি)। এক এক দেশে এক এক নামে অভিহিত করা হয় এই ড্রাগন ফলকে। চীন দেশের লোকেরা এটিকে বলে ফায়ার ড্রাগন ফ্রুটস ,ভিয়েতনামে সুইট ড্রাগন,ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়াতে ড্রাগন ফ্রুটস নামে পরিচিত। আর আমাদের বাংলাদেশে বলা হয় ড্রাগন ফল। 

কেন এই ফলের নাম ড্রাগন

ড্রাগন গাছ দেখতে চির সবুজ এবং এর গায়ে কাটা কাটা থাকে অর্থাৎ দেখতে অনেকটা ক্যাকটাসের মত।ড্রাগন ফল দেখতে অনেক আকর্ষণীয় এবং মনমুগ্ধকর পাতাবিহীন এই ফলটি দেখতে ডিম্বাকার লাল রঙের এমনকি সাদা রঙেরও হয়ে থাকে।  ড্রাগন ফলের  বাইরের খোসা দেখতে রূপকথার ড্রাগনের পিঠের মতো।রূপকথা ড্রাগনের মত এই ফলের খোসার কিছুটা মিল থাকার কারণে একে ড্রাগন ফল বলা হয়।

ড্রাগন ফলের বৈজ্ঞানিক নাম

আমাদের দেশে এই ফলটিকে বলা হয় ড্রাগন ফল। এবং ইংরেজিতে বলা হয় ড্রাগন ফুট বাংলায় এবং ইংরেজিতে এই ফলটির নাম প্রায় একই রকম শুধু ফলের রুটি বলা হয় ফ্রুটি বলা হয় প্রতিটি ফলের একটি বৈজ্ঞানিক নাম থাকে। সেই সূত্রে ড্রাগন ফলের ও একটি বৈজ্ঞানিক নাম রয়েছে ড্রাগন ফলের বৈজ্ঞানিক নাম হল

ড্রাগন ফল খেলে কি ওজন বাড়ে

 ড্রাগন ফল নিয়ে অনেকের মনে অনেক রকমের চিন্তাভাবনা জাগে। যে ড্রাগন ফল খেলে শরীর মোটা হয়ে যাবে না শরীরে ওজন কমে যাবে। এই নিয়ে অনেকে মন্তব্য করেন ড্রাগন ফল খেলে আপনার শরীর ভালো থাকবে । কেন না ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি ও উপাদান রয়েছে। আপনি যত বেশি পরিমাণে ড্রাগন খান না কেন আপনার শরীরের ওজন বাড়ার সম্ভাবনা থাকবে না। শুধু তাই নয় ড্রাগন ফল খাওয়ার ফলে আপনাদের শরীরের মেদ দ্রুত জ রতে শুরু করবে ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে যে কারণে এটি শরীরের ওজন সহজেই বাড়তে দেয় না ।

ড্রাগন ফল খাওয়ার নিয়ম

প্রথমে আপনাকে বাজার থেকে ড্রাগন ফল কিনে নিতে হবে। অথবা আপনি ড্রাগনের বাগান থেকেও ড্রাগন ফল সংগ্রহ করতে পারেন। এরপর ড্রাগন ফলটিকে ছুরি দিয়ে কেটে দুই ভাগ করে নিতে হবে। এরপর এর ভিতরের সাদা অথবা লাল রঙের ফলটি আলাদা করে নিতে হ... এরপর ভেতরের লাল অংশটি ছুরি দিয়ে ফালাফালা করে কেটে একটি পাত্রে রেখে চামচ দিয়ে খেতে পারেন।

আবার অনেকে আছেন ফলের জুস খেতে বেশ পছন্দ করেন জুস করে খেতে হলে আপনাকে ফলটি ছুরি দিয়ে কেটে ভাগ করে খোসাটি আলাদা করে ভেতরের অংশটুকু বের করে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিয়ে গ্লাসে করে খেতে পারেন।

ড্রাগন ফলের খোসার উপকারিতা

ড্রাগন ফলেও অনেক পুষ্টি উপাদান রয়েছে। ড্রাগন ফল আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী ড্রাগন ফল আমাদের শরীরে যেমন উপকারী ঠিক তেমনি ড্রাগন ফলের খোসাও আমাদের শরীরে অনেক উপকার করে থাকে।তাই ফল থেকে খোঁচাও ফেলে দেওয়ার নয় বরং ফল এবং খোসা দুটোই আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী। ড্রাগন ফলের খোসা অনেক রোগের ঝুঁকি কমায় চলুন জেনে নেই।

  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে ড্রাগন ফলের খোসা
  • কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে থাকে
  • চোখের জ্যোতি বাড়াতে সাহায্য করে
  • ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে থাকে
  • হার্টের বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে থাকে
  • পুরনো আলসার দুর্গত সাহায্য করে ড্রাগন ফলের খোসা
  • ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে
  • ওজন কমাতে সাহায্য করে

উপসংহার ড্রাগন ফলের উপকারিতা এবং খেলে কি কি উপকার পাওয়া যায়

আশা করছি  উপরের আলোচনা থেকে আপনারা অবশ্যই জানতে পারলেন ড্রাগন ফলের উপকারিতা ও অপকারিতা এবং গর্ভাবস্থার ড্রাগন ফলের উপকারিতা সম্পর্কে ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান রয়েছে যেমন ভিটামিন সি ভিটামিন এ ক্যালসিয়াম এবং শরীরের জন্য অনেক উপকারী। ড্রাগন ফল খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরের অনেক উপকার পাওয়া যায় যেমন ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায় রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়ে ক্যান্সারের জুকি কমে যায় ওজন কমে যায় রক্তের শর্করা কমে যায় হার্ট ভালো রাখতে সাহায্য করে সাহায্য করে হার্ট ভালো রাখতে সাহায্য করে গর্ভে থাকার শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশে সহায়তা করে ।
 


























এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url